একটা সময় মাঝে মাঝে খুব হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করতো। সব কিছু কেমন জানি উদাস
উদাস লাগতো। সেই হারিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে থেকেই আমাদের এই প্রচেষ্টা। হঠাৎ করে কোথাও
ঘুরতে বের হয়ে যাওয়া। মন ভালো রাখা আর নিজেকে ফিরে পাওয়ার একমাত্র উপায় ঘুরাঘুরি।
প্ল্যান ছাড়াই ইদানিং ঘুরাঘুরি বেশি হয়েছে। এক সময় প্ল্যান ছাড়া কোথাও ঘুরতে যাবো
সেটা চিন্তা করতে পারতাম না। কিন্তু ইদানিং সেটা খুব ভালোভাবেই করছি। ২৬শে মার্চ
গিয়েছিলাম বিরিশিরি, নেত্রকোনায়। আমরা তিনজন। অরণ্য, প্রিন্স এবং আমি। সকালে ঘুম
থেকেই উঠেই আমাদের গন্তব্য মহাখালি বাসস্ট্যান্ড। আমি সবার আগে চলে গেলেও অরণ্য আর
প্রিন্স আসলো মোটামুটি লেট করেই।
সুখ সামান্য সময়ের মনের প্রশান্তি.. যার অনুভবে আগামীর অনেকটা পথ চলা... স্মৃতি যা শুধু ভাবিয়ে শিহরণ জাগায়.... আর দুঃখ যা শুধু আপন থাকে
মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০১৪
বুধবার, ১৪ মে, ২০১৪
যেভাবে উদ্ধার করবেন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট
ফেসবুক বিশ্বের বৃহত্তম সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট এ কথা সবাই জানেন। সাইবার দুর্বৃত্তরাও এই সাইট ব্যবহারকারীদের দুর্বলতার খোঁজে ওঁত্ পেতে থাকে। ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে তাঁরা অবৈধ পণ্যের বিজ্ঞাপন দেখানো, সম্ভাব্য গ্রাহক বা ক্রেতার তথ্য চুরি, স্পাইওয়্যার, ম্যালওয়্যার ছড়ানোর মতো কাজ করে থাকে। এ ছাড়াও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ঘটিয়ে ফেলতে পারে অঘটন।
হ্যাক হয়েছে কিনা বুঝবেন যেভাবে:
আপনার ফেসবুক হ্যাক হয়েছে কিনা তা বোঝার সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে ফেসবুকে আপনার বন্ধু তালিকায় অপরিচিতদের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি টের পাওয়া। হ্যাক হলে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে আপনার বন্ধুদের কাছে স্প্যাম ছড়ানোর পাশাপাশি ওই অ্যাকাউন্টে ভায়াগ্রা, অস্ত্র, মাদকসহ বিভিন্ন অবৈধ পণ্যের বিজ্ঞাপন দেখানো হয়। আপনি যখন আপনার দেওয়া পাসওয়ার্ড দিয়ে নিজের অ্যাকাউন্টে ঢুকতে পারবেন না তখনই বুঝবেন সর্বনাশ হয়ে গেছে। অনেক সময় ফেসবুক হ্যাক হয়ে গেলেও হ্যাকার চুপচাপ থাকে, নজরে পড়ার মতো কোনো কার্যক্রম দেখা যায় না। তখন ফেসবুক হ্যাক হয়েছে কিনা বোঝা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। এ ক্ষেত্রে হ্যাকার চুপচাপ অপেক্ষা করতে থাকে এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পোস্টের অপেক্ষায় থাকে। এক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর অজান্তেই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য চুরি হয়ে যায় এবং দুর্বৃত্তদের প্রতিরোধের ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয় না।
শুক্রবার, ২ মে, ২০১৪
ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত
ফ্রিল্যান্সিং করে অনেকেই স্বাবলম্বী হয়েছেন। অনেকেরই নতুন এই ক্ষেত্রটিতে আগ্রহ রয়েছে। অনেকেই জানতে চান বিষয়টি কী এবং কীভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা যায়। পাঠকদের কাছে ফ্রিল্যান্সিংকে সহজভাবে তুলে ধরতেই ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত। আজকে রইলো এর প্রতিবেদনটির প্রথম পর্ব।
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং শব্দ দুটি বাংলাদেশে অনেকের কাছেই পরিচিত। দেশের প্রচুর ওয়েবসাইট ডেভেলপার, গ্রাফিকস ডিজাইনার, রাইটার, মার্কেটার বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে সফলতার সাথে কাজ করছেন, আবার অনেকেই নতুন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে মার্কেটে প্রবেশ করার চেষ্টা করছেন। নতুনদের কাছে যে বিষয়টা প্রায়ই শোনা যায় তা হলো এই পেশায় সহজে সাফল্য পাওয়া যায় না। বিষয়টা কিছুটা হলেও সত্যি। যেকোনো একটি নির্দিষ্ট কাজের এবং ইংরেজি মাধ্যমে যোগাযোগের দক্ষতা না থাকলে আসলে এই পেশায় সাফল্য পাওয়া কঠিন। অবশ্য শুধু এই দুইটি যোগ্যতা থাকলেই যে সাফল্যের চূড়ায় যাওয়া যাবে, তাও ঠিক নয়। সাময়িক সাফল্য পাওয়া এবং নিজেকে একটি পেশায় প্রতিষ্ঠিত করা এক কথা নয়। যদি লম্বা ভবিষ্যত্ ঠিক করে এই পেশায় এগিয়ে যেতে চান তাহলে নিজেকে একটি সম্পূর্ণ প্যাকেজ হিসেবে তৈরি করতে হবে, যাতে শুধু কাজের দক্ষতা নয়, অন্যান্য সব দিক দিয়ে নিজেকে আন্তর্জাতিক মানের একজন পেশাজীবী হিসেবে তৈরি করা যায়।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)