বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০১৪

দিনলিপি

গ্রামের বাড়িতে সবচেয়ে ভালো লাগে সেখানকার আবহাওয়া। বাতাস'টা সব সময় বহমান থাকে। আর বাতাস'টা শরীরে সুখের পরশ বুলিয়ে যায় সব সময়। মুহুর্তেই শরীর ঠান্ডা করে ফেলে। অনেক টা জাদুর মত! এরপর ঝিঝি পোকার ডাক.. বর্ষায় ব্যাং এর ডাক! মনে হয় প্রকৃতিতে সব সময় একটা উসব লেগেই থাকে। এছাড়া রাতের আকাশ..চাদ দেখা.. বর্ষায় গ্রামের রাস্তায় বৃষ্টিতে ভেজা..ফুটবল খেলা..সব শেষে দল বেধে পুকুরে গোসল করা। সব মিলিয়ে অসাধারণ কিছু মুহুর্ত.... 

রাতের আধারে রাস্তার পাশে একা বসে আছি। গান শুনছি..অন্যদিকে ব্যাং ডাকছে তার আপন গতিতে। সেটাও শুনে যাচ্ছি গানের তালে তালে! খারাপ লাগছে না। মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে এখানেই থেকে যাই.. বাকি জীবন'টা এখানে এভাবেই কাটিয়ে দিই!

শুক্রবার, ১৮ জুলাই, ২০১৪

হুমায়ূনহীন দুই বছর


হুমায়ুন আহমেদ আমাদের মাঝে নেই দু’বছর হয়ে গেছে। দেখতে দেখতেই দুটো বর্ষা চলে যাচ্ছে। এর মাঝেই কতগুলো চাঁদনী রাত চলে গেলো। মনে হচ্ছে সেদিনই তাঁকে দেখেছিলাম শহীদ মিনারে, হাইকোর্ট মাঠে।  সেদিন অনেকের মত আমিও দু’ফোটা জল ফেলেছিলাম চোখের।  কিন্তু এখন বুঝতে পারছি, সত্যিকার ভাবে তাঁকে ভালোবাসতে পারিনি। না হলে হয়ত এতদিনে একবার হলেও নুহাশপল্লী গিয়ে তাঁকে দেখে আসতে পারতাম। তখন হয়ত আবেগেই চোখে জল এসেছিলো।  জানি না...