শরৎ হচ্ছে শুভ্রতার প্রতীক। শিউলি ফুল, স্বচ্ছ নীল আকাশ, মায়াবী জ্যোস্না এসব কারণে এমন নাম হয়েছে বলে মনে করা হয়। তবে শরৎ-এ মধ্যে কাশফুল হচ্ছে অন্যতম। প্রাচীনকাল থেকেই আমাদের দেশে মাঠে-ঘাটে কাশফুলের দেখা মেলে। আমাদের দেশের সব অঞ্চলেই নদীর ধার, জলাভুমি, চরাঞ্চল, শুকনো রুক্ষ এলাকা, পাহাড় কিংবা গ্রামের কোনো উঁচু জায়গায় কাশফুল বেড়ে ওঠে। ঝকঝকে আকাশ আর কাশফুলেই শরৎ-এর গন্ধ পাওয়া যায়। এছাড়া মাঠে মাঠে সবুজ ধানের ওপর সোনালি আলোর ঝলমলানির মুগ্ধতা। সব মিলিয়ে শরৎ-এ বাংলার প্রকৃতিতে দেখা দেয় শুভ্র স্নিগ্ধতা...
সুখ সামান্য সময়ের মনের প্রশান্তি.. যার অনুভবে আগামীর অনেকটা পথ চলা... স্মৃতি যা শুধু ভাবিয়ে শিহরণ জাগায়.... আর দুঃখ যা শুধু আপন থাকে
মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
পাংথুমাই জলপ্রপাত
পাংথুমাই খাসিয়া শব্দ। এখানে এক সময় খাসিয়াদের বসবাস ছিলও। এখনো সেখানে রয়েছে খাসিয়াদের বড় একটি অংশ। গোয়াইনঘাট উপজেলার এই গ্রামটি হচ্ছে পাংথুমাই। পশ্চিম জাফলং ইউনিয়নের একটি গ্রাম পাংথুমাই। এই গ্রামের মুল সৌন্দর্য হচ্ছে মেঘালয় পাহাড় থেকে বেয়ে আসা দারুণ একটি ঝর্ণা। ঝরনাটি ভোগোলিক ভাবে ভারতে অন্তর্ভুক্ত। তাই আমরা বাঙালি এবং বাংলাদেশীরা শুধু দূর থেকেই দেখি এর সৌন্দর্য। খুব কাছে যেতে না পারায় পার্সোনালি আমার খুব খারাপ লেগেছে। নির্দিষ্ট একটা সীমানা থেকেই আমাদের এটা দেখতে হয়। অনেক উচু পাহাড় থেকে বেয়ে এসেছে বিশাল ঝরনা’টি। দূর থেকে দেখে মনে হয় সবুজের বুকে সাদা কাপড় বিছিয়ে রেখেছে। ঝর্ণাটি স্থানীয়ভাবে মায়ামতি এবং ফাটাছড়া ঝর্ণা নামেও পরিচিত। পর্যটকদের কাছে সাধারণত পাংথুমাই ঝর্ণা নামেই পরিচিত। বিছানাকান্দি থেকে পাংথুমাই যাওয়ার পথেও দেখা যাবে দু’পাশে সবুজের সমারোহ। যা দেখে সহজেই চোখ জুড়িয়ে যায়।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)