মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০১৩

তোমার জন্য ভাইয়া...!



যে ছিলও দৃষ্টির সীমানায়
যে ছিলও হৃদয়ের আঙিনায়
সে হারালো কোন দূর অজানায়...

তুমি কি জানতে না, তোমার আশে পাশের মানুষগুলো তোমাকে কত ভালোবাসত!! তুমি কিভাবে পারলে এতগুলো মানুষকে কষ্ট দিতে। প্রতিটি দিন, প্রতিটি মুহূর্তে তুমি যার ছিলে...যে তোমাকে তাঁর সমস্ত পৃথিবী মনে করত অন্তত তখন তাঁর কথা একটি বার চিন্তা করলে কি এমন ক্ষতি হত, বল? তুমি কেনও একবারও চিন্তা করলে না? তুমি কিভাবে এতো নিষ্ঠুর হতে পারলে, ভাইয়া?  

বৃহস্পতিবার, ৪ এপ্রিল, ২০১৩

–_- সহীহ ব্যাচেলরনামা –_–

১. উপর দিয়ে যতই ফিটফাট থাকুন না কেন, প্রত্যেক ব্যাচেলরের বিছানার উপর দেখবেন, লুঙ্গি গোল করে পড়া আছে।লুঙ্গি চেন্জ করে প্যান্ট পড়ার পর, লুঙ্গি গুছিয়ে রাখার মত পর্যাপ্ত সময় ব্যাচেলরদের হাতে থাকে না! তাছাড়া, আরেকটা সুবিধা হচ্ছে, বাইরে থেকে এসেই আবার সেই "গোল করা" লুঙ্গির ভিতর ঢুকে পড়া যায়! ইটস সিম্পল!

২. ব্যাচেলর সাহেবদের শার্ট, টিশার্ট থাকবে ঝকঝকে। কিন্তু প্যান্ট! একমাস ধরে একই জিন্স প্যান্টের উপর অত্যাচার চলে। দুর্গন্ধ সৃষ্টি হলে, সেন্ট মারলে ঝামেলা শেষ। দারুণ!



৩. ধরুন, মেস বা হোস্টেলের একজনের ভাইভা আছে কিংবা "বালিকাবন্ধু"র সাথে ১ম সাক্ষাত করতে যাবেন! ব্যাস, ধার করার হিড়িক পড়ে যাবে। নিজের ভালো ড্রেস থাকা সত্বেও অমুকের প্যান্ট, তমুকের শার্ট,আরেকজনের সু ধার করে নিয়ে যাবেনই।


৪. মেসে যদি বুয়া না আসে, সেদিন লঙ্কাকান্ড হয়।নিজেরাই তখন কুক। কেউ হয়ত পেঁয়াজ কাটতে গিয়ে চোখের জলে বুক ভাসাবেন, আরেকজন আলু কাটতে গিয়ে নিজের আঙ্গুল কাটবেন, আরেকজন হয়ত গরম পাতিলে হাত পূড়বেন। অবশেষে যুদ্ধ জয়। স্বাদ যেমনই হোক, সবাই বলবে, উফফ

দারুণ হইছে।


৫. পত্রিকা নিয়ে কারো মাথাব্যাথা নেই। কিন্তু একজন পত্রিকা পড়া শুরু করলে সবার তখন আগ্রহ বেড়ে যায়। টানাটানি শুরু হয়।


মঙ্গলবার, ২ এপ্রিল, ২০১৩

তুমি শুধু একদিন এক রজনীর



আমি স্বপ্ন এক নিভৃত স্বপ্নচারী স্বপ্ব দেখতে চাই আজীবন। অযথা-অকারণে ও অনেক স্বপ্ন বুনছি। অনেক গুলো মিথ্যা স্বপ্নের পাহাড় বানিয়েছি। কিন্তু আমার দোষটা কোথায় ছিল? হয়ত আমি তোমাকে এত বেশি স্বপ্ন দেখেছি যে বাস্তবতা হারিয়ে ফেলেছি। ঘুমহীন চোখে স্মৃতির রাজ্যে নিরন্তর ঘুড়ে বেড়াই দেশদেশান্তরে। এলোমেলো ভাবনায় হিজিবিজি কথা। গন্তব্যহীন পথে উদ্ভ্রান্ত পথিক, আপাতত ঘুরপাক খাচ্ছি!

তোমায় নীলের গান শোনাব, সেই সাধ্য আমার নেইমনের আকাশে আজ অনেক অনেক কালো মেঘের ভীড়। মনের জমানো অনেক কথা বলব বলেই আমি এখানে। আমার একটা গভীর বর্ষণ খুব দরকার আমার কথাগুলো শোনার তো আজ আর কেউ নেই। আমি আজ একা। বড় একা। আমি জানি আমার কষ্টগুলো একান্তই আমার। মাঝে মাঝে ভাবি, জীবনের সব দুঃখ, কষ্টগুলোকে, যদি বস্তাবন্দী করে মুক্তিবেগে নিক্ষেপ করতে পারতাম! তুমি থমকে গেলে কেন, শুনছ কি তুমি ব্যর্থ মানুষের গান? জেনে রেখ আমি সুর্যোদয়ের মত ঠিকই ছুয়ে যাব তোমার অনুভূতি। প্রতিনিয়তই অদৃশ্যমান স্বপ্নালোকে দৃশ্যমান হাসির ছোঁয়া খুঁজি