দিন যায় দিন আসে। কিভাবে কেটে যায় এক একটি দিন, বুঝতে পারি না! কিভাবে
বুঝবো, আমি তো আর সবার মত নয়। আমি সবার থেকে একটু হলে আলাদা। সত্যি আমি কেমন যেনও
হয়ে গেছি। সব কিছুই কেমন জানি মনে হয়। কোন কারণ ছাড়াই কোন কিছু ভালো লাগে না। আমি
বুঝতে পারি না কিছুই! তাই অনেকে আমাকে পাগল বলে, গাধা বলে। আমি এগুলোতে কোন আপত্তি
করিনা। কারণ, কারো কাছে যদি মনে হয় আমি তেমন তাহলে এখানে আমার কি করার আছে। তাই
আমিও তাতে সায় দেই। সে কথা আজকে আর বলছি না, ভালো লাগছে না সে কথা বলতে। অন্য কোন
দিন সুন্দর করে বর্বণা দিবো আমি কেমন!
এই তো সন্ধ্যায় পড়া শুরু করেছিলাম জাফর স্যারের রাতুলের দিন রাতুলের রাত
বইটা। বইটার নাম অনুকরণ করেই আমি শিরোনাম
দিলাম। সেটা হয়ত আগের লাইনটা পড়েই বুঝা যাচ্ছে। তারপরেও বলে দিলাম! কিছুক্ষণ আগেই
শেষ করলাম বইটা। অসাধারণ লাগলো বইটা।
রাতুল চমৎকার একটা ছেলে। সে মজা করতে পারে। তার উপস্থিত বুদ্ধি অনেক ভালো। সে খুব সহজেই সবাইকে ইমপ্রেসড করতে পারে। সে সৎ, নিষ্ঠাবান, সাহসী। যে কোন সমস্যা খুব সহজেই সমাধান করতে পারে। আমি যদি রাতুলের মত হতে পারতাম। তাহলে হয়ত আমাকে এভাবে দিন কাটাতে হত না! গল্পের আরেকটি চরিত্র তৃষা। রাতুলের খুব ভালো বন্ধু সে। তার কারণেই রাতুল সাথে ট্যুরে যেতে পেরেছে। কিন্তু মেয়ে বলে কথা। খোঁটা দিতে একটু কৃপণতা করেনি। রাতুল মনে মনে খুব কষ্ট পেয়েছিলো তার কথায়। মেয়েদের মন কখন যে কি চায়, তারাই ভালো জানে। তাদের ট্যুরে ছিলও আরেক সুশীল শ্রেণীর ভিআইপি সেলিব্রেটি সামস। পিএইচডি ধারী লোক! তৃষার কাছে সে খুবই হ্যান্ডসাম। কিন্তু আসলে রিয়েলিটি বলে তার কাছে তেমন কিছু আছে বলে আমার মনে হয় নাই। তৃষা তার সাথে যে ভাব শুরু করছিলো জাহাজে নসু ডাকাতদের সমস্যা না হইলে পুরা কাইত হইয়া গেছিলো। পরে অবশ্য রাতুলের কাছে আসতে বাধ্য হয়েছে। কিন্তু রাতুল সেটা খুব সুন্দর ভাবেই মেনে নিয়েছে। ইচ্ছে করলে অন্য কিছুও হতে পারত! পরিশেষে, আবার বলছি বইটা অনেক অনেক সুন্দর।
রাতুল চমৎকার একটা ছেলে। সে মজা করতে পারে। তার উপস্থিত বুদ্ধি অনেক ভালো। সে খুব সহজেই সবাইকে ইমপ্রেসড করতে পারে। সে সৎ, নিষ্ঠাবান, সাহসী। যে কোন সমস্যা খুব সহজেই সমাধান করতে পারে। আমি যদি রাতুলের মত হতে পারতাম। তাহলে হয়ত আমাকে এভাবে দিন কাটাতে হত না! গল্পের আরেকটি চরিত্র তৃষা। রাতুলের খুব ভালো বন্ধু সে। তার কারণেই রাতুল সাথে ট্যুরে যেতে পেরেছে। কিন্তু মেয়ে বলে কথা। খোঁটা দিতে একটু কৃপণতা করেনি। রাতুল মনে মনে খুব কষ্ট পেয়েছিলো তার কথায়। মেয়েদের মন কখন যে কি চায়, তারাই ভালো জানে। তাদের ট্যুরে ছিলও আরেক সুশীল শ্রেণীর ভিআইপি সেলিব্রেটি সামস। পিএইচডি ধারী লোক! তৃষার কাছে সে খুবই হ্যান্ডসাম। কিন্তু আসলে রিয়েলিটি বলে তার কাছে তেমন কিছু আছে বলে আমার মনে হয় নাই। তৃষা তার সাথে যে ভাব শুরু করছিলো জাহাজে নসু ডাকাতদের সমস্যা না হইলে পুরা কাইত হইয়া গেছিলো। পরে অবশ্য রাতুলের কাছে আসতে বাধ্য হয়েছে। কিন্তু রাতুল সেটা খুব সুন্দর ভাবেই মেনে নিয়েছে। ইচ্ছে করলে অন্য কিছুও হতে পারত! পরিশেষে, আবার বলছি বইটা অনেক অনেক সুন্দর।
এভাবেই কেটে গেলো একটি সন্ধ্যা। খালিদের একটা গান খুব শুনছিলাম। অসাধারণ
একটি গান। খুব ভালো লাগে গানটা।
তোমারও চোখের আঙিনা
এখনো কি তেমনি করে জোছনা ছড়ায় আলো
এখনো কি তারার পানে
চেয়ে থাকো আনমনে
তুমি কি আমায় আগের মত
বাসো ভালো
এখনো কি আকাশে মেঘ দেখে
জানালা খুলে তেমনি থাকো বসে
এখনো প্রথম প্রেমের মত
পরশ বুলায় বৃষ্টি ধারায় এসে
তোমার দীঘল চুলে এখনো
কি ছবি আঁকে মেঘের যত কালো
তুমি কি আমায় আগের মত
বাসো ভালো......!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন