আজ ঘুম থেকে উঠেই
দেখি চারদিকে অন্ধকার। অনেক দিন দুঃসহ গরমের পর একটু স্বস্তির বৃষ্টি হল। নগরীতে ও
প্রকৃতিতে জেগেছে প্রাণের সঞ্চার। বৃষ্টিভেজা দিন বরাবরের মতই মনকে ভিজিয়ে আমায় উদাস করে দিয়ে
যায়! তবে আজকে লিখতে বসার একমাত্র কারণ হলো কিঞ্চিৎ মন খারাপের। সারা দিন টুকটাক
কাজে ব্যস্ত থাকার পর সন্ধ্যায় বাসায় ফিরলাম। নেটে বসেই একজনের সাথে চ্যাট
করছিলাম। অনেক কথাই হল। ভালোই লাগছিলো। কিন্তু হঠাৎ কেনও জানি খারাপ লেগে উঠলো।
মনটা খুব খারাপ হয়ে গেলো। তারপর আর কোন কিছুই ভালো লাগছিলো না!!
ইদানিং নিজেই নিজের
মাঝে হারিয়ে যেতে বসেছি। কিছু কিছু জিনিস থেকে মুক্তি পেতে চাইছি। কিন্তু যত মুক্ত
হতে চাই, ততই জড়িয়ে পড়ছি। কেন যে এমন হয়!! ইদানিং আরেকটা সমস্যা প্রকট আকার ধারণ
করছে। অল্পতেই সব ভুলে যাই।
এটা এখন জটিল থেকে জটিলতর হয়ে উঠেছে। কি করবো কিছুই বুঝে উঠতে পারছি না। মাঝে মাঝে ইচ্ছা করে বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে কোন দিকে চলে যাই। একা থাকাটা খুব ইনজয় করি আমি। নিজেকে ইচ্ছে মত মেলে ধরতে পারি তখন। যা ইচ্ছে তাই করতে পারি। সব সময় যদি একা থাকতে পারতাম। তাহলে হয়ত, সারাটা জীবন নিজেকে মেলে ধরতে পারতাম। হয়ত সারাটা জীবনই খুব ইনজয় করতে পারতাম।
এটা এখন জটিল থেকে জটিলতর হয়ে উঠেছে। কি করবো কিছুই বুঝে উঠতে পারছি না। মাঝে মাঝে ইচ্ছা করে বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে কোন দিকে চলে যাই। একা থাকাটা খুব ইনজয় করি আমি। নিজেকে ইচ্ছে মত মেলে ধরতে পারি তখন। যা ইচ্ছে তাই করতে পারি। সব সময় যদি একা থাকতে পারতাম। তাহলে হয়ত, সারাটা জীবন নিজেকে মেলে ধরতে পারতাম। হয়ত সারাটা জীবনই খুব ইনজয় করতে পারতাম।
সব সময় ইচ্ছে করে
নিজের কথা গুলো সবার সাথে শেয়ার করবো। কিন্তু ভাবনা গুলো এলোমেলো বলে হয়ে উঠে না
বেশীর ভাগ সময়। আবার অনেক সময় অনেক কিছু ভুলেও যাই। তারপরেও মাঝে মাঝে লিখে ফেলি
এলোমেলো ভাবনায় হিজিবিজি কথা গুলো।
আজ শরীরটা
ক্লান্তিতে ভারাক্রান্ত। তবু জেগে আছে দু’চোখ। ম্লান
অনুভূতিতে ভর করেছে কিছু বেদনার নীল আলো। যে অনুভূতিগুলো আমার অপারগতাকে স্মরণ
করিয়ে দিচ্ছে বারংবার। বুকের ভেতর কেমন যেনো চিনচিনে অনুভূতি। এরই নাম মনে হয় কষ্ট।
আমার আজ আড়ষ্টতা কাজ করছে। কিছু করতে না পারার, বলতে না
পারার কিছু কদর্য অনুভূতি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন