সুনীল
গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘দুই নারী হাতে তরবারি’ উপন্যাস অবলম্বনে
তৈরি করা হয়েছে ‘অপরাজিতা তুমি’। যদিও
উপন্যাসের অনেক কিছুই ছবিতে নেই। যদি সব থাকতো তবে তখন সেটা সিনেমা না হয়ে অন্য কিছু
হয়ে যেতে পারতো। ছবিটির পরিচালক- অনিরুদ্ধ রায় চৌধুরী এবং চিত্রনাট্য- শ্যামল সেনগুপ্ত। ছবির মুখ্য ভূমিকায় রয়েছে
প্রসেনজিৎ, কমলিনী ও পদ্মাপ্রিয়া। এছাড়াও রয়েছে ইন্দ্রনীল,
কল্যাণ রায়, তনুশ্রী শঙ্কর এবং সৌমিত্র
চ্যাটার্জীর। প্রবাসী
দুই দম্পতিকে নিয়ে মূলত ছবিটির কাহিনী। দুই দম্পতিই আমেরিকা প্রবাসী। এই দুই দম্পতির মধ্যে একজন প্রসেনজিৎ। বিদেশের কর্পোরেট জীবনের ব্যস্ততার
মাঝেই ছোট পরিবার নিয়ে খুশি সে। তবে এই দুই
পরিবারের দৈনন্দিন জীবনের চলার পথে ক্রমশ ফুটে উঠতে থাকে তাদের আসল চেহারাগুলো।
উচিত-অনুচিত অথবা ঠিক-বেঠিকের বাইরে গিয়ে তারা খুঁজতে যায় জীবনের আসল শান্তি-আসল সুখ। আর এভাবেই এগোতে থাকে ‘অপরাজিতা তুমি’। ছবিতে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে নারী-পুরুষের জটিল ফুটন্ত সম্পর্ক, মানুষের আবেগ এবং আধুনিক জীবনযাত্রা। ছবিতে সবাই চমৎকার অভিনয় করেছে। ছবির শুটিং হয়েছে সানফ্রান্সিসকোতে। চমৎকার সব লোকেসান। আর অন্যদিকে ছবির পরিচালক অনিরুদ্ধ রায় চৌধুরীর ছবির একমাত্র আকর্ষণ হল গান। এখানে শান্তনু মৈত্রের সুর ও সঙ্গীত পরিচালনা, অনিন্দ্য-চন্দ্রিলের কথা এবং শ্রেয়া,মোনালী,রুপঙ্কর,হামসিকার গায়কী। গানের কথাগুলো হৃদয় ছুঁয়ে যায়। সবশেষে একটা কথাই বলবো, অসাধারণ সাদামাটা একটি ছবি। যা শুধু একবার নয়, বার বার দেখতে ইচ্ছে করে।
উচিত-অনুচিত অথবা ঠিক-বেঠিকের বাইরে গিয়ে তারা খুঁজতে যায় জীবনের আসল শান্তি-আসল সুখ। আর এভাবেই এগোতে থাকে ‘অপরাজিতা তুমি’। ছবিতে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে নারী-পুরুষের জটিল ফুটন্ত সম্পর্ক, মানুষের আবেগ এবং আধুনিক জীবনযাত্রা। ছবিতে সবাই চমৎকার অভিনয় করেছে। ছবির শুটিং হয়েছে সানফ্রান্সিসকোতে। চমৎকার সব লোকেসান। আর অন্যদিকে ছবির পরিচালক অনিরুদ্ধ রায় চৌধুরীর ছবির একমাত্র আকর্ষণ হল গান। এখানে শান্তনু মৈত্রের সুর ও সঙ্গীত পরিচালনা, অনিন্দ্য-চন্দ্রিলের কথা এবং শ্রেয়া,মোনালী,রুপঙ্কর,হামসিকার গায়কী। গানের কথাগুলো হৃদয় ছুঁয়ে যায়। সবশেষে একটা কথাই বলবো, অসাধারণ সাদামাটা একটি ছবি। যা শুধু একবার নয়, বার বার দেখতে ইচ্ছে করে।
ছবিটি দেখেছিলাম বছর খানেক আগে। কিছু একটা লিখবো লিখবো
করে লিখতে পারছিলাম না। কিন্তু আজকে হঠাৎ করে মনে হল, বলা বারণ গানটার কথা। আর এমনি
আজকে মনটা একটু বেশি বিক্ষিপ্ত হয়ে আছে। সব মিলিয়ে লিখা হয়ে গেলো।
কেন এমন, কবে হঠাৎ, কিসের হাওয়া,
তখন
বিকেল |
বলা বারণ |
কি অজুহাত, কোন্ সে রঙিন, কখন্ আঘাত, জলের আড়াল |
বলা বারণ |
কে জাগে রাত, বেলা প্রহর, পোড়ো বসত, ঠিকানা তোর |
চেনা দু'চোখ, চেনা পালক, চিনি কি ঘর, স্বয়ম্বর |
কেন শরীর, কেমন হাওয়া, আরশিমহল, কাকে পোড়ায় |
বলা বারণ |
দুরের স্টীমার, আলোর তারিখ, নিজে মানুষ, কি যে কখন |
বলা বারণ |
জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত |
চুল ঢাকে ঘুম, ভুল করিডর, কে পলাতক, নীলচে সময় |
বলা বারণ |
কোন্ সে রাখাল, বিষাদ চরায়, হঠাৎ কখন, হাইওয়ে বাঁশি |
বলা বারণ |
কে জাগে রাত, বেলা প্রহর, পোড়ো বসত, ঠিকানা তোর |
চেনা দু'হাত, লাজুক রাত, চিনি কি তোর, মুঠো কাঁচ |
জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত |
বলা বারণ |
কি অজুহাত, কোন্ সে রঙিন, কখন্ আঘাত, জলের আড়াল |
বলা বারণ |
কে জাগে রাত, বেলা প্রহর, পোড়ো বসত, ঠিকানা তোর |
চেনা দু'চোখ, চেনা পালক, চিনি কি ঘর, স্বয়ম্বর |
কেন শরীর, কেমন হাওয়া, আরশিমহল, কাকে পোড়ায় |
বলা বারণ |
দুরের স্টীমার, আলোর তারিখ, নিজে মানুষ, কি যে কখন |
বলা বারণ |
জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত |
চুল ঢাকে ঘুম, ভুল করিডর, কে পলাতক, নীলচে সময় |
বলা বারণ |
কোন্ সে রাখাল, বিষাদ চরায়, হঠাৎ কখন, হাইওয়ে বাঁশি |
বলা বারণ |
কে জাগে রাত, বেলা প্রহর, পোড়ো বসত, ঠিকানা তোর |
চেনা দু'হাত, লাজুক রাত, চিনি কি তোর, মুঠো কাঁচ |
জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত |
গান-বলা বারণ
কথা- অনিন্দ্য এবং চন্দ্রিল
শিল্পী- অনিন্দ্য এবং শান্তনু মৈত্র
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন