শেষ কবে শাহবাগ,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,
নীলক্ষেত এলাকায়
গিয়েছিলাম মনে নেই। আজ
অনেকদিন পরে
সেদিকে গিয়েছিলাম
সন্ধায়।
ছবির হাট,
হেমন্তের বইমেলা,
প্রথম আলোর
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী সব কিছু টাচ
করে এসেছি। প্রথম
আলোর ১৬
তম প্রতিষ্ঠা
বার্ষিকীতে অনেক মানুষ এসেছেন শুভেচ্ছা
জানাতে।
অনেক দেখা
অদেখা পরিচিত
প্রিয়মুখ’দের
দেখেছি, গান
শুনেছি, বই
কিনেছি।
দেশের গান,
দশের গান,
দেশের কথা,
দশের কথা,
হুমায়ূন আহমেদের
কথা, গান
শুনেছি।
বেশ ভালো
লেগেছে।
প্রথম আলোর এই
আয়োজন’টা
একটু ভিন্ন
মনে হয়েছে। সেই
২০০৩ সাল
থেকে প্রথম
আলো পত্রিকা
পড়ি।
এর মাঝেও
অনেক পত্রিকা
হাতিয়েছি, পড়েছি। প্রথম আলোকে
সব সময়
ভিন্ন মনে
হয়।
প্রথম আলোর
পড়াশুনা পৃষ্ঠা
কেটে কেটে
কত নোট
করেছি, পড়েছি। এছাড়া
ছুটির দিন,
নকশা, স্বপ্ন
নিয়ে, বিনোদনের
পেইজ ছিলও
সব সময়
আকর্ষনীয়।
প্রত্যেক শুক্রবারে
শিল্প ও
সাহিত্য , প্রযুক্তির নানা খবর নিয়ে
সাজানো হয়
আলাদা।
এছাড়াও থাকে
মজার মজার
কার্টুন (স্পেশালি
বেসিক আলী)। যা
পড়ে খুব
মজা পাই। ছুটির
দিনে কত
নাম না
জানা লেখকের
লিখা পড়েছি। পরে
আবার কিছুদিন
প্রথম আলো
ব্লগে ব্লগিং
ও করেছি। সেখানে
অনেক অজানা
অচেনা মানুষের
সাথে পরিচয়। অনেক
জেনেছি, শিখেছি
ভালো মন্দ
মিলিয়ে।
আজকে প্রথম
আলোর এই
অনুষ্ঠানে গিয়ে অনেক কথাই মনে
পড়ছিল।
আমরা মুখে বলি
এক জিনিস,
করি আরেক
জিনিস।
লাইক দেই
এক জিনিস,
লাইক করি
আরেক জিনিস। আজব
এই দুনিয়া,
আজব এই
দুনিয়ার মানুষ। নানা
কারণে প্রথম
আলোকে অনেক
মানুষ অপছন্দ
করে, আবার
অনেক মানুষ
পছন্দও করে। তবে
যারা অপছন্দ
করে তারা
অনেকেই কিন্তু
প্রথম আলোর
খবর পড়ে,
দেখে, লাইক
দেয়।
সেটা নিয়ে
মিশ্র অনুভুতি
আমার! যাই
হোক পছন্দ
অপছন্দ যার
যায় ব্যাপার। শুভ
কামনা প্রথম
আলোর জন্য।
ছবিঃ জনপ্রিয় কার্টুনিস্ট
শিশিরের আঁকা
প্রথম আলোর
জন্মদিনের কার্টুন প্রদর্শনী থেকে তোলা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন