সোমবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০১২

বিষণ্ণ আবেগ....!


অনেকদিন ধরেই বুঝতে পারছিলাম আমার উপর দিয়ে ছোটখাটো একটা ঝড় হবে। তাই এটা-সেটা নিয়ে নিজেকে ব্যস্ত রাখার অনেক চেষ্টা করেছিকিন্তু হলো না… ! যা হবার নয় তাই হল! আমার যেমনটা হতে চলছে তেমনটা আমি মোটেও চাইনা, চাইনি কখনও। নিজের উপর নিজের কন্ট্রোল হারিয়ে ফেলছি দিন দিন! এই জীবন আমি চাইনা...! 

বুধবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০১২

সাধের পান-!!


আগেকার দিনে রাজা-বাদশাহরা শাহী পান খেতেন বলে জনশ্রুতি আছে। নানা গল্পগাথায় রাজ-রাজরাদের পানবিলাসের এন্তার বর্ণনা মেলে। সেসব পান সাজানো হতো দুর্লভ সব মসলা দিয়ে। মেশানো হতো বহুমূল্য সুগন্ধি। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল মোরব্বা, খেজুর, খোরমা, তানশিন, তেরেঙ্গা, চমন বাহার, এলাচ, গুন্তি, তবক, ইমাম, শ্রীকান্ত, নারিকেল, কিসমিস, সেমাই, স্লাচ, ঝুড়া ইত্যাদি

বর্তমানে শাহী খিলিপানে যেসব মসলা মেশানো হয় সেগুলো হচ্ছে- তানশিন, তেরেঙ্গা, চবন বাহার, এলাচ, গুন্তি, তবক, ইমাম, শ্রীকান্ত, নারিকেল, কিসমিস, সেমাই, স্লাচ, ঝুড়া, মিক্সার, মোরব্বা, খেজুর, খোরমা,  সেমাই, এলাচ, দারচিনি, লং, গোলমরিচ, পিপারমেন্ট, লাউ। এছাড়া এমন অনেক মসলাই আছে, যেগুলোর নাম তাদেরও জানা নেই। কেবল পানে মসলার আইটেম ও স্বাদ বাড়ানোর জন্যই দেন তারা।

রবিবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০১২

অরুণোদয়ের তরুণদল


আজকেই দেখলাম এয়ারটেল প্রযোজিত টেলিফিল্ম ‘অরুণোদয়ের তরুণদল’ পরিচালনা করেছেন সামির আহমেদ। এছাড়া এখানে যাঁরা অভিনয় করেছেন, তাঁরা সবাই বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছাত্রছাত্রী। টেলিফিল্মটির নাট্যরূপ দিয়েছেন ফুয়াদ নাসের। টেলিছবিতে ছিলও চারটি গান। টেলিছিবিটির আবহসংগীত এবং সব কটি গানের সুর ও সংগীত পরিচালনা করছেন অর্ণব। অভিনয় করেছেন রাইসুল ইসলাম আসাদ, শতাব্দী ওয়াদুদ, কিসলু এবং শাহেদ আলী। পাঁচ বন্ধুর চরিত্রে অভিনয় করেছেন আসিফ, স্পর্শিয়া, আরাবী, আফজাল এবং রিমন।

বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রতিবারই দেখা গিয়েছে যে শোষণের বিরুদ্ধে মাথা তুলে দাড়ানোর আন্দোলনে সবার আগে এগিয়ে এসেছে তরুণরাই। শোষকরা যতই অত্যাচার চালাক না কেন, তরুণদের বাধা দেওয়ার ক্ষমতা কারো মধ্যে ছিলোনা। বায়ান্নোর ভাষা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণঅভূত্থান আর তারপর একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধ; প্রত্যেক সময়ে সবার আগে মাথা উঁচু করে এগিয়ে গিয়েছে এদেশের তরুণরা। আর সেই চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়েই তৈরি করা হয়েছে টেলিফিল্ম অরুণোদয়ের তরুণদল

বুধবার, ১১ জানুয়ারী, ২০১২

এলোমেলো ভাবনা


ধুসর পৃথিবীটা এখন মাঝে মাঝে মলিন মনে হয়। এলোমেলো ভাবনায় হিজিবিজি কথা, ভাবনায় এনে দেয় হাজারো সুরের ঝংকার। একসময় অনেক কিছুই ভালো লাগত। এখন আর আগের মত কিছুই ভালো লাগে না। সব কিছু মনে হয় প্রবঞ্চনা। সেই চেনা সুরও অচেনা মনে হয়। ভালবাসার রঙ্গিন স্বপ্ন গুলোয় ছায়া পরে গেছে। এখন সেই স্বপ্ন গুলকেও শুধু ধুসর মনে হয়। কবে তাদের মুক্তি দিতে পারবো, আমি জানি না। আমি কবে খুঁজে পাবো আমার হারানো সুর। আর সেই সুরে আমি হারাতে চাইবো। কেমন করে হারাতে হয় আমি জানি। তাই খুব তাড়াতাড়ি মনে হয় হারাতে পারবো।

সোমবার, ২ জানুয়ারী, ২০১২

নিস্তব্ধ রাতের এলোমেলো কথন


ইদানিং লিখতে বড্ড আলসেমি লাগে। কিছুই লিখতে ইচ্ছে করে না। বরং সময় কেটে যাচ্চে নীরবে, অগোচরে। সব কিছুতেই অবসাদ! সব কিছু অল্পতেই এলোমেলো হয়ে যায়। জীবনটা মনে হয় এমনি এমনি-ই কেটে যাবে! রাতের অন্ধকার গ্রাস করেছে সব কিছুকে। কোথাও নেই কোন কোলাহল। রাতের এই নির্জনতায় আছে শুধু বিষাদ মাখা অন্ধাকার আর আমি। নিকষ কালো মেঘের আধারে আমার ছেড়া সপ্নেরা জাল বুনে। ব্যস্ততার দোহাই দিয়ে আমার স্বপ্ন গুলো সব ঝিমিয়ে পড়েছে। নীস্তব্ধ নীরবতায় সব কিছু থমকে আছে। হঠাৎ কিসের যেনো শব্দ!! মনে হয় কেউ কাদঁছে। এ যেন নির্জনতার কান্না! ঠিক আমার কান্নার মতই। আমি নির্বাক!! নির্জন পৃথিবী, নিষ্প্রান পৃথিবী, কোথাও নেই কোন কোলাহল। আছে অন্ধকার ঘেরা বিষাদের প্রসাদ। আমি জেগে আছি শুধু সেই সময়ের অপেক্ষায়..........!!