আমি খুব একটা মিশুক নই। একা থাকতেই ভালবাসি। যদিও আমি একা নই। তারপরে আমার মনে হত আমি একা, একলা পথিক। আসলেই আমি একা নই। আমার মধ্যে একটা পরির বাস। সে লাল বা নীল পরি নয়! সে হচ্ছে আমার মেঘ পরি। ওর নামের সঙ্গে মেঘের অনেক মিল। তাই হয়ত ওর নাম মেঘপরি। আমি আমার পরিকে খুব ভালবাসতাম। এখনো বাসি। যদিও কিছু দিন আগে ও আমাকে ছেড়ে চলে গেছে। অবশ্য মাঝে মাঝে আসে ঠিক আশ্বিনের বৃষ্টির মতই। কিন্তু পরি মাঝে মাঝে এসেই আমাকে শাসন করে, ঘুম না এলে ঘুম পাড়ানি গান শুনায়।
সুখ সামান্য সময়ের মনের প্রশান্তি.. যার অনুভবে আগামীর অনেকটা পথ চলা... স্মৃতি যা শুধু ভাবিয়ে শিহরণ জাগায়.... আর দুঃখ যা শুধু আপন থাকে
সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১১
রবিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১১
অবাক স্বপ্ন !!
আমি আমার স্বপ্নের মতো হতে পারি নি। অসীম শূন্যতার মাঝে সামনের দিকে চলা একাকী এক নাবিক। আমার আমি'কে নিয়েই হেঁটে চলি এক নিরন্তরের পথে...! হাজারো মানুষের ভিড়ে একজন মানুষ, এখনো জীবনের উদ্দেশ্য খুঁজে পাইনি, বেঁচে আছি, বেঁচে থাকতে হয় বলে। হয়ত স্বপ্ন দেখবো বলেও বেঁচে আছি। স্বপ্নেই খূঁজে ফিরি নিজেকে। ঘুমহীন চোখে স্মৃতির রাজ্যে নিরন্তর ঘুরে বেড়িয়েছি। কিন্তু কখনোই মনে হয় নাই কেনো এতো স্বপ্ন দেখছি!! কি হবে এতো স্বপ্ন দেখে!! সব কিছুই কি অযথা-অকারণে। স্বপ্ন দেখতে দেখতে এখন আমি মিথ্যা স্বপ্নের পাহাড়ে দাঁড়িয়ে আছি। এই মিথ্যা
বৃহস্পতিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১১
অপূর্ণ ইচ্ছে......
আজকের সকালটা খুব সুন্দর ছিলো। মেঘলা মেঘলা আকাশ। ঠান্ডা একটা পরিবেশ। আকাশটা দেখতে ভালোই লাগছিলো। নরমালি এতো সকালে ঘুম থেকে উঠা হয় না। যদিও অন্য কোন কারণে দেখার সোভাগ্য হল। তারপরেও...... ফোনের শব্দেই সকালে ঘুম ভেঙ্গেছিলো। বলল যে, আমি ওখানে আছি তুমি তাড়াতাড়ি এসো। খুব তাড়াতাড়ি করে বের হলাম। আধা ঘণ্টার মধ্যেই পোঁছলাম। তারপর এক ঘণ্টার মধ্যেই কাজ প্রায় শেষ। ঠিক সেই শেষ মুহূর্তেই বৃষ্টি!!! কি যে ভালো লাগছিলো, বলে বুঝাতে পারব না!!
বুধবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১১
নীলিমার নীলে
অদ্ভুত এক বিকেল। অদ্ভুত তার রঙ। দুপাশে বিস্তীর্ণ মাঠ। চারদিকে সব জনশূন্য। তখনই সে মাঠে সারা আলোটা ছড়িয়ে পড়ল। আমি দেখছি আবাক হয়ে!!! আমার সাথে কেমন জানি মিলে যায়। আমার সমস্ত শরীর জুড়ে সেই আলো ছড়িয়ে পড়েছে। আর আমি হারিয়ে যাই নীলিমার নীলে, ভেসে বেড়াই নীলিমার নীল মেঘেদের সাথে। নীল কণ্ঠ পাখিরা গান গাইছে, আমার অবাক কাণ্ড দেখে!!! ঠিক তখনই আবার জেগে উঠল সন্ধার নীল তারা। সব মিলিয়ে আমি নীলিমার নীলে একাকার......... :)
শুভেচ্ছা সবাইকে......:)
সোমবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১১
শাহ আব্দুল করিমঃ জীবন ও কর্ম
শাহ আব্দুল করিম মরমি ধারার আধুনিক কবিদের অন্যতম। ১৯১৬সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারী, বাংলা ১৩২২সন এর ফাল্গুন মাসের প্রথম মঙ্গলবার, বর্তমান সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই উপজেলার ধল আশ্রম নামক গ্রামে তাঁর জন্ম। তাঁর জন্ম তারিখ সম্পর্কে তাঁর বক্তবঃ
“তেরশো বাইশ বাংলায় জন্ম আমার
মা বলেছেন ফাল্গুন মাসের প্রথম মঙ্গলবার”
তাঁর পিতার নাম ছিলো ইব্রাহীম আলী এবং মাতার নাম ছিলো নাইওরজান বিবি। পিতা-মাতার ছয় সন্তানের মধ্যে তিনি এক মাত্র পুত্র আর বাকি সবাই ছিলো বোন। তাঁর জন্মের সময় তাঁর পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো ছিলো না।
শুক্রবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১১
শনিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১১
অনেক না পাওয়ার মাঝে একটু পাওয়া
শহরে জীবনের যান্ত্রিকতায় জীবন আজ যান্ত্রিক হয়ে গেছে। ঈদের কারণে গ্রামে আসা হল। এমনেই মাঝে মাঝে গ্রামে আসা হয়। তারপর ও সব সময় সব কিছু ভালো ভাবে উপলদ্ধি করা যায় না। কিন্তু এই বার দারুণ একটা জিনিস খুব খুব উপলদ্ধি করেছি। সেটা হল ভোরের হাওয়া!!! ঈদের পরদিন ভোরে ঘুম থেকে উঠে ফজর নামাজ শেষ করলাম। তারপর ভোরের হিমেল হাওয়া গায়ে লাগাতে একটু বাইরে হাটাহাটি। কি সুন্দর বাতাস!!! কত দিন যে এই রকম বাতাস অনুভব করিনি। আমার শরীর ঠাণ্ডা হয়ে গেছে সাথে সাথে। এর মধ্যে আবার হালকা হালকা শীত ও লাগছে। ওফ!! দারুণ এক অনুভুতি। যারা সকাল বেলার এই বাতাস অনুভব করেনি তারা বুঝবে না। দারুণ দারুণ!!! অন্য রকম এক অনুভুতি......:)
শুক্রবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০১১
ঈদের খুশি
গত এক মাস ছিল সংযমের। আল্লাহর সান্নিধ্য লাভের আশায় রোজা পালন করেছে কোটি ধর্মপ্রাণ মানুষ। ঘরে ঘরে, মসজিদে-মক্তবে করা হয়েছে কোরআন খতম। ইবাদত-বন্দেগির পাশাপাশি ছিল ঈদ উপলক্ষে সবার জন্য নতুন পোশাক সংগ্রহের চেষ্টা। নিজের আর প্রিয়জনের জন্য সাধ্যমতো পোশাক-আশাক কেনা। সবশেষে প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগ করতে বহু কষ্টে বাড়ি ফেরার আয়োজন। পুরো একটি মাস যেন আবর্তিত হয়েছে এই ঈদকে ঘিরে।
বৃহস্পতিবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০১১
শরতের শুভ্রতা
বর্ষার দুরন্ত গতিবেগ শেষে শরতের আবির্ভাব। শুভ্র জস্না আর ফুলের সুষমা নিয়ে শরতের অভিষেক। শরতের সিন্ধ শ্যামলিমা সমগ্র প্রকৃতিকে এক অপরূপ সাজে সজ্জিত করে তোলে। শরতের রোদের খরতাপে শুকিয়ে হলুদ বর্ণ নিয়েছে কাশ ফুলের জীর্ণ ডাল, দিগন্ত জোড়া সাদা ধবধবে অবারিত কাশ বন, কাশ বনের ফাঁক দিয়ে দূরের শরতের মেঘমুক্ত নীলাকাশের প্রতিচ্ছবি, বাংলার অতি পরিচিত কচুরিপানায় ভরা খালের দু'কোলজুড়ে সাদা কাশফুলের ঝোপ দেখতে কি মায়াময়ই না লাগে। কবির ভাষায়,
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)