ভালোবেসে, সখী, নিভৃতে যতনে
আমার নামটি লিখো– তোমার
মনের মন্দিরে।
আমার পরানে যে গান বাজিছে
তাহার তালটি শিখো– তোমার
চরণমঞ্জীরে॥
ধরিয়া রাখিয়ো সোহাগে আদরে
আমার মুখর পাখি– তোমার
প্রাসাদপ্রাঙ্গণে॥
মনে ক’রে সখী, বাঁধিয়া রাখিয়ো
আমার হাতের রাখী– তোমার
কনককঙ্কণে॥
আমার লতার একটি মুকুল
ভুলিয়া তুলিয়া রেখো– তোমার
অলকবন্ধনে।
আমার স্মরণ শুভ-সিন্দুরে
একটি বিন্দু এঁকো– তোমার
ললাটচন্দনে।
আমার মনের মোহের মাধুরী
মাখিয়া রাখিয়া দিয়ো– তোমার
আমার আকুল জীবনমরণ
টুটিয়া লুটিয়া নিয়ো– তোমার
অতুল গৌরবে॥
প্রথমেই আমি ধন্যবাদ জানাবো ত্রিশোঙ্কু মল্লিককে। তাঁকে আমি চাচা বলে ডাকতে চাই কিন্তু এতে তিনি নারাজ। বলেন, আমি তোমার কোন
দিকের চাচা! তাই আমি তাঁকে বুড়ো বলেই ডাকতাম। ত্রিশোঙ্কু মল্লিক চমৎকার
একজন মানুষ। তাঁকে আমার খুবই ভালো লাগে। খুবই মজাদার
একজন মানুষ। মুলত তিনি চমৎকার একজন লেখক। এছাড়া
বিভিন্ন বাংলা ব্লগেও লিখে থাকেন। তাঁকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা। তাঁর কাছ থেকেই এই গানটি আমি প্রথম শুনলাম।
অসাধারণ একটা গান। আমি গানটা শুনার পর আবেগপ্রবন হয়ে গিয়েছি এবং আমি এই গানের প্রেমে পড়ে গিয়েছি। জীবনে কখনো প্রেমে পড়িনি। তারপরও এই গানটা শুনার পর নিজেকে অন্যরকম লাগছছিলও। তবে কি রকম লাগছে তা বলে বুঝাতে পারব না।
অসাধারণ একটা গান। আমি গানটা শুনার পর আবেগপ্রবন হয়ে গিয়েছি এবং আমি এই গানের প্রেমে পড়ে গিয়েছি। জীবনে কখনো প্রেমে পড়িনি। তারপরও এই গানটা শুনার পর নিজেকে অন্যরকম লাগছছিলও। তবে কি রকম লাগছে তা বলে বুঝাতে পারব না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন