মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০১৪

NSU সমাচার

NSU তে গতকাল যা দেখলাম! সকাল সাতটায় সময় মেইন গেটের সামনে বিশাল লাইন। প্রায় দুশত জনের মত বা তার বেশিও হতে পারে। আমরা তখনো লাইনে দাড়াইনি। এক ফ্রেন্ডের সাথে কথা বলার জন্য সামনের দিকে এগিয়ে গেলাম। Mahtab গেলো তার আরেক ফ্রেন্ডের সাথে কথা বলতে। হঠা করে মেইন গেট দিয়ে প্রবেশ করানো শুরু করলো। আর সবাই লাইন ভেঙ্গে যার যার মত দৌড়ে ঢুকে গেলো। কেউ Nac বিল্ডিং এর পাঁচ নাম্বার ফ্লোরের দিকে আবার কেউ রিসোর্সের দিকে। কেউ লিফটে, কেউ সিড়ি বেয়ে। লিফটে উঠে আরেক কাহিনী! কেউ লিফটের পেছন সাইডে যেতে চায় না। সবাই সামনে দাঁড়িয়ে আছে। কে আগে বের হয়ে আগে লাইন দিবে সেজন্য।  তারপর কোনরকমে উঠলাম। মোটামুটি লিফটের সামনেই জায়গা পেলাম। মনে মনে একটু স্বস্তি পেলাম, যে না আজকে Advising করতে পারবো কোর্স পাই আর না পাই।  তারপরে মাহতাব'কে ফোনে টেক্সট দিয়ে অবস্থান জানলাম। আমি তো ভেবেছিলাম বেচারা মনে হয় নাই হয়ে গেছে।:P পরে শুনলাম রিসোর্সে গিয়ে পিসির সামনেই বসে পড়ছে। তারপরে রুমে গিয়ে দেখি নাই নাই অবস্থা। কোন রকমে কোর্স নিয়ে বের হলাম। তারপরে তিন'টা পর্যন্ত Re-advising করে কোর্স মিলিয়ে বাসায় ফিরে আসলাম। কোর্স পাওয়ার খুশিতে মাহতাব আবার আল্লার দান-এ তেহারি খাওয়াইলো। ছেলেটা এমনি অনেক মহান।  

NSU যদি এভাবে চালাতে থাকে আমরা তো বেশি দিন বাঁচবো না মনে হয়। এমনি যায় যায় অবস্থা।
বিঃদ্রঃ এভাবে প্র্যাকটিস চলতে থাকলে NSU এর ছাত্র এবং ছাত্রীরা উসাইন বোল্টকে পেছনে ফেলে শীর্ষ দৌড়বিদ হয়ে বোল্টের ভাত মারবে। 

সোমবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৪

অযাচিত কিছু কথা

আমার বাসা থেকে একটা সাইডে যেতে হলে হাতির ঝিল হয়েই যেতে হয়। যখন কোথাও যাওয়ার উদ্দেশ্য নিয়ে হাতির ঝিল যাওয়া হয়, তখন মনে হয় না হাতির ঝিল গিয়েছি। শুধু মাত্র হাতির ঝিল’কে উদ্দেশ্য করে গেলেই মনে হয় হাতির ঝিল গিয়েছি। ইদানিং প্রতিদিনই হাতির ঝিলের উপর দিয়ে আসা যাওয়া হয়। আগে শুধু মাঝে মাঝে রাতে একটু হাটাহাটির জন্য যেতাম বা মন খারাপ হলে, ভালো না লাগলে যেতাম। এই হাতির ঝিলে আসা যাওয়ার কারণে পুরোনো একটা অনুভূতি মোটামুটি প্রতিদিনই মনে হয়। আগে যখন মাঝে মাঝে ধানমন্ডি লেক যেতাম তখন এই অনুভূতিটা হত।

বৃহস্পতিবার, ৬ নভেম্বর, ২০১৪

প্রথম আলোর জন্মদিনে


শেষ কবে শাহবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, নীলক্ষেত এলাকায় গিয়েছিলাম মনে নেই আজ অনেকদিন পরে সেদিকে গিয়েছিলাম সন্ধায় ছবির হাট, হেমন্তের বইমেলা, প্রথম আলোর প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী সব কিছু টাচ করে এসেছি প্রথম আলোর ১৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে অনেক মানুষ এসেছেন শুভেচ্ছা জানাতে অনেক দেখা অদেখা পরিচিত প্রিয়মুখদের দেখেছি, গান শুনেছি, বই কিনেছি দেশের গান, দশের গান, দেশের কথা, দশের কথা, হুমায়ূন আহমেদের কথা, গান শুনেছি বেশ ভালো লেগেছে

শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৪

ভালো লাগার বিদ্যুৎ বিভ্রাট

অনেকদিন পর রাতে চাঁদের আলোয় ছাদে হাটছি যেদিকে তাকাই সেদিকে শুধু বিল্ডিং গুলো আবছা দেখা যায় দুয়েক'টা বাসার দুয়েক'টা জানালায় লাইটের আলো এবং মোমবাতির আলো মিটিমিটি জলছে বাকি সব অন্ধকার! অন্ধকারে চাঁদের আলো'টা বেশ উপভোগ্য লাগছে...অন্ধকারটাও এখন ভালো লাগছে! অনেকদিন পরে মোমবাতির আলোয় অনেক কাজ করেছি এই প্রথম স্টুডেন্ট পড়ালাম মোমবাতির আলোয় ছোটবেলার কথা মনে পড়ছিলো! রেডিও শুনছি অনেকদিন পরে কলেজে পড়ার সময় রেডিও তে ঘন্টার পর ঘন্টা সময় কাটিয়েছি রাত জেগে রেডিও শুনেছি ইদানিং সময় কাটানোর এতো অপশন যে রেডিও শুনা ভুলে গিয়েছিলাম আজ আবার ফিরে পেলাম সেই সব হারানো দিন শুধু অন্ধকারের কল্যানেই এসব সম্ভব হয়েছে... আহা অন্ধকার! ভালোবাসি অন্ধকার!

মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

স্নিগ্ধ শরতের শুভ্র কাশফুল

শর হচ্ছে শুভ্রতার প্রতীক। শিউলি ফুলস্বচ্ছ নীল আকাশমায়াবী জ্যোস্না এসব কারণে এমন নাম হয়েছে বলে মনে করা হয়। তবে শর-এ মধ্যে কাশফুল হচ্ছে অন্যতম। প্রাচীনকাল থেকেই আমাদের দেশে মাঠে-ঘাটে কাশফুলের দেখা মেলে। আমাদের দেশের সব অঞ্চলেই নদীর ধারজলাভুমিচরাঞ্চলশুকনো রুক্ষ এলাকাপাহাড় কিংবা গ্রামের কোনো উঁচু জায়গায় কাশফুল বেড়ে ওঠে। ঝকঝকে আকাশ আর কাশফুলেই শর-এর গন্ধ পাওয়া যায়। এছাড়া মাঠে মাঠে সবুজ ধানের ওপর সোনালি আলোর ঝলমলানির মুগ্ধতা। সব মিলিয়ে শর-এ বাংলার প্রকৃতিতে দেখা দেয় শুভ্র স্নিগ্ধতা...

সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

পাংথুমাই জলপ্রপাত


পাংথুমাই খাসিয়া শব্দ। এখানে এক সময় খাসিয়াদের বসবাস ছিলও। এখনো সেখানে রয়েছে খাসিয়াদের বড় একটি অংশ। গোয়াইনঘাট উপজেলার এই গ্রামটি হচ্ছে পাংথুমাই। পশ্চিম জাফলং ইউনিয়নের একটি গ্রাম পাংথুমাই।  এই গ্রামের মুল সৌন্দর্য হচ্ছে মেঘালয় পাহাড় থেকে বেয়ে আসা দারুণ একটি ঝর্ণা। ঝরনাটি ভোগোলিক ভাবে ভারতে অন্তর্ভুক্ত। তাই আমরা বাঙালি এবং বাংলাদেশীরা শুধু দূর থেকেই দেখি এর সৌন্দর্য। খুব কাছে যেতে না পারায় পার্সোনালি আমার খুব খারাপ লেগেছে। নির্দিষ্ট একটা সীমানা থেকেই আমাদের এটা দেখতে হয়। অনেক উচু পাহাড় থেকে বেয়ে এসেছে বিশাল ঝরনা’টি। দূর থেকে দেখে মনে হয় সবুজের বুকে সাদা কাপড় বিছিয়ে রেখেছে। ঝর্ণাটি স্থানীয়ভাবে মায়ামতি এবং ফাটাছড়া ঝর্ণা নামে পরিচিত। পর্যটকদের কাছে সাধারণত পাংথুমাই ঝর্ণা নামেই পরিচিত। বিছানাকান্দি থেকে পাংথুমাই যাওয়ার পথেও দেখা যাবে দু’পাশে সবুজের সমারোহ। যা দেখে সহজেই চোখ জুড়িয়ে যায়।

রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০১৪

বিছানাকান্দির বিছানায়


বিছানাকান্দি! নামটা কেমন জানি মনে হলেও, জায়গাটা অদ্ভুত সুন্দর। সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় বিছানাকান্দির অবস্থান। বিছানাকান্দির সৌন্দর্য কেবলই বর্ষা এবং তার পরবর্তী সময়। শুষ্ক মৌসুমে খুব একটা বুঝা যায় না। তখন শুধু ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা পাথর গুলো ছাড়া আর কিছুই দেখা যায় না। কিন্তু বর্ষায় সেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা পাথরের গা ঘেঁসে ছুটে চলে বিপুল জলরাশি। বাংলাদেশ-ভারত  সীমান্তে  দুরের  চেরাপুঞ্জি এবং মেঘালয় পাহাড় থেকে নেমে আসে ঠাণ্ডা পানির স্রোত। পাথরের উপর দিয়ে সেই পানির স্রোত বয়ে যায় পিয়াইন নদীতে। দেখতে অদ্ভুত সুন্দর লাগে। ঠিক যেনও পাথুরে নদীর মত। এছাড়াও রয়েছে উচু নিচু পাহাড়ের সারি। দূর থেকে দেখে মনে হয় একে অপরের উপর হেলান দিয়ে আছে। আর সাথে মেঘের খেলা। মেঘ, পাহাড় এবং আকাশের মধ্যে যে গভীর একটা মিল সেটা বিছানাকন্দি গেলেই খুব ভালো বুঝা যাবে। বিছানাকান্দির উচু নিচু পাহাড়ের সারি দেখে মনে হয় ঠিক শৈশবের অংকনের পাহাড় গুলোর মত। উচু নিচু পাহাড়ের উপরে ভেসে থাকত মেঘের আভা। ঠিক যেনও শৈশবের স্বপ্নের পাহাড়ের মতই... 

রবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০১৪

দিনলিপি


মাঝে মাঝে কারণে অকারণে মন খারাপ হয়..বিক্ষিপ্ত হয়। তখনই হয়ত ইচ্ছে করে কোথাও হারিয়ে যেতে.. দুরে কোথাও! একবারে হয়ত সম্ভব হয় না কিন্তু কিছু সময়ের জন্য হলেও চাই সব সময়। ইট পাথরের এই শহরে কোথায় যাবো বুঝতে পারছিলাম না। তারপরে সিদ্ধান্ত হল উত্তরায় দিয়াবাড়ি যাবো। শুনেছি জায়গাটা খুব নিরিবিলি... হাটার জন্য, একটু ফ্রেশ বাতাসের জন্য উত্তম জায়গাটা। আসলেই জায়গাটা অনেক সুন্দর, অনেক নিরিবিলি। চারদিকে সবুজে আচ্ছাদিত। আমরা দু'জন হাউজ বিল্ডিং থেকে হাটা শুরু করেছি। বলতে গেলে পুরোটা রাস্তাই হেটে গিয়েছি। ঝিরিঝিরি বৃষ্টির সাথে চমতকার বাতাস ছিলো। হাটতে গিয়ে আমাদের মধ্যে তেমন ক্লান্তি ছিলো না। জায়গাটায় দেখার মত তেমন কিছু নেই কিন্তু তারপরেও জায়গাটা অনেক সুন্দর। হেটে বেশ ভালো লেগেছে.. শান্তি লেগেছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সময়ের কারণে আর হাটা সম্ভব হয়নি। অনেক'টা বাধ্য হয়েই রিক্সায় করে ফিরেছি। মন'টা খুব ভালো না হলেও কিছুটা সময় শান্তিতে ছিলাম... 

বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০১৪

দিনলিপি

সকাল’টা শুরু হয়েছিলও বৃষ্টি দিয়ে,  ঠিক শেষ’টাও বৃষ্টি দিয়েই হচ্ছে। সব মিলিয়ে আজকের আবহাওয়াটা আমার জন্য বেশ ভালো ছিলও। যদি অনেকেরই জন্য ছিলও ভোগান্তির। বিশেষ করে অফিসিয়াল মানুষদের জন্য। আমি নিজেও ভুগেছি কিন্তু বেশ উপভোগও করেছি। কখনো ঝমঝমানো, আবার কখনো ঝিরঝিরে বৃষ্টি। এই আছে তো এই নেই। কয়েকবার ভিজে আবার শুকিয়েছি। তারপর আবার ভিজেছি। বেশ মজা লেগেছে...

এছাড়া আজকে হাতির ঝিলের পরিবেশ’টাও ছিলও চমকার এবং নিরিবিলি। বৃষ্টি থাকায় মানুষজন ছিলও না বেশি।  অন্যান্য দিনে  বিকেলে মানুষের জন্য হাটা যায় না।  তাই আমি সাধারণত ঝিলের পাড়ে যাই রাতে। বাসার কাছে হওয়ায় এই সুবিধাটা পাচ্ছি। যখনই ইচ্ছে হয় যেতে পারি। যেমনটা পারিনা পছন্দের ধানমন্ডি লেকে! তবে ব্যাপার হচ্ছে ইদানিং হাতির ঝিলে ইঁদুরের এতো উপাত, যা খুবই যন্ত্রণাদায়ক। ভয়ে ঘাসের উপর বসা যায় না। কখন কোন দিকে দৌড় দেয়! :P এছাড়া আজকের বৃষ্টিতে পানির পচা দুর্গন্ধটা অনেকটাই কমে গেছে। অন্যদিন ময়লা পানির পচা দুর্গন্ধ বাতাসে চারদিক ভেসে বেড়াতো। যা খুব অস্বস্তিকর...  


বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০১৪

দিনলিপি

গ্রামের বাড়িতে সবচেয়ে ভালো লাগে সেখানকার আবহাওয়া। বাতাস'টা সব সময় বহমান থাকে। আর বাতাস'টা শরীরে সুখের পরশ বুলিয়ে যায় সব সময়। মুহুর্তেই শরীর ঠান্ডা করে ফেলে। অনেক টা জাদুর মত! এরপর ঝিঝি পোকার ডাক.. বর্ষায় ব্যাং এর ডাক! মনে হয় প্রকৃতিতে সব সময় একটা উসব লেগেই থাকে। এছাড়া রাতের আকাশ..চাদ দেখা.. বর্ষায় গ্রামের রাস্তায় বৃষ্টিতে ভেজা..ফুটবল খেলা..সব শেষে দল বেধে পুকুরে গোসল করা। সব মিলিয়ে অসাধারণ কিছু মুহুর্ত.... 

রাতের আধারে রাস্তার পাশে একা বসে আছি। গান শুনছি..অন্যদিকে ব্যাং ডাকছে তার আপন গতিতে। সেটাও শুনে যাচ্ছি গানের তালে তালে! খারাপ লাগছে না। মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে এখানেই থেকে যাই.. বাকি জীবন'টা এখানে এভাবেই কাটিয়ে দিই!

শুক্রবার, ১৮ জুলাই, ২০১৪

হুমায়ূনহীন দুই বছর


হুমায়ুন আহমেদ আমাদের মাঝে নেই দু’বছর হয়ে গেছে। দেখতে দেখতেই দুটো বর্ষা চলে যাচ্ছে। এর মাঝেই কতগুলো চাঁদনী রাত চলে গেলো। মনে হচ্ছে সেদিনই তাঁকে দেখেছিলাম শহীদ মিনারে, হাইকোর্ট মাঠে।  সেদিন অনেকের মত আমিও দু’ফোটা জল ফেলেছিলাম চোখের।  কিন্তু এখন বুঝতে পারছি, সত্যিকার ভাবে তাঁকে ভালোবাসতে পারিনি। না হলে হয়ত এতদিনে একবার হলেও নুহাশপল্লী গিয়ে তাঁকে দেখে আসতে পারতাম। তখন হয়ত আবেগেই চোখে জল এসেছিলো।  জানি না...


শনিবার, ১৪ জুন, ২০১৪

বাবা দিবস



পাশ্চাত্যের ধারা অনুযায়ী আজ (জুন মাসের তৃতীয় রবিবার) বাবা দিবস। যদিও বাবা-মা'কে ভালবাসতে, শ্রদ্ধা জানাতে নির্দিষ্ট কোন দিবসের প্রয়োজন হয় না। তারপরেও একদিন না হয় একটু স্পেশালি শুভেচ্ছা জানালাম। এছাড়াও মা’য়ের পাশাপাশি বাবাও যে সন্তানের প্রতি দায়িত্বশীল এটা বোঝানোর জন্যই মূলত এই দিবসটি পালন করা হয়। বাবা হচ্ছেন যিনি ছায়ার মত, শাশ্বত, চির আপন এবং চিরন্তন। যিনি আদর্শ... বাবা'র তুলনা বাবা নিজেই! বাবা দিবসে পৃথিবীর সকল বাবা'দের জন্য রইলো শ্রদ্ধা এবং অফুরান ভালোবাসা। 

শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০১৪

Meaning of Poke!!

You can understand poke at facebook as to say “hey, you! whats up. but some people have wrong understanding that poke at facebook is symbol of disturbing. Following are the correct meanings of poking at facebook.

1. A Poke is basically someone trying to get your attention one of the meaningless features that are used just to annoy someone.
2. If you Poke someone not in your network and they Poke back. You can view their profile even if your not their friend!
3 .A Poke is when you allow someone to see your facebook page for 3 days, so they can know who you are and hopefully add you as a friend.

মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০১৪

বিরিশিরি ট্যুর

একটা সময় মাঝে মাঝে খুব হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করতো। সব কিছু কেমন জানি উদাস উদাস লাগতো। সেই হারিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে থেকেই আমাদের এই প্রচেষ্টা। হঠাৎ করে কোথাও ঘুরতে বের হয়ে যাওয়া। মন ভালো রাখা আর নিজেকে ফিরে পাওয়ার একমাত্র উপায় ঘুরাঘুরি। প্ল্যান ছাড়াই ইদানিং ঘুরাঘুরি বেশি হয়েছে। এক সময় প্ল্যান ছাড়া কোথাও ঘুরতে যাবো সেটা চিন্তা করতে পারতাম না। কিন্তু ইদানিং সেটা খুব ভালোভাবেই করছি। ২৬শে মার্চ গিয়েছিলাম বিরিশিরি, নেত্রকোনায়। আমরা তিনজন। অরণ্য, প্রিন্স এবং আমি। সকালে ঘুম থেকেই উঠেই আমাদের গন্তব্য মহাখালি বাসস্ট্যান্ড। আমি সবার আগে চলে গেলেও অরণ্য আর প্রিন্স আসলো মোটামুটি লেট করেই।

বুধবার, ১৪ মে, ২০১৪

যেভাবে উদ্ধার করবেন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট

ফেসবুক বিশ্বের বৃহত্তম সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট এ কথা সবাই জানেন। সাইবার দুর্বৃত্তরাও এই সাইট ব্যবহারকারীদের দুর্বলতার খোঁজে ওঁত্ পেতে থাকে। ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে তাঁরা অবৈধ পণ্যের বিজ্ঞাপন দেখানো, সম্ভাব্য গ্রাহক বা ক্রেতার তথ্য চুরি, স্পাইওয়্যার, ম্যালওয়্যার ছড়ানোর মতো কাজ করে থাকে। এ ছাড়াও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ঘটিয়ে ফেলতে পারে অঘটন।

হ্যাক হয়েছে কিনা বুঝবেন যেভাবে: 
আপনার ফেসবুক হ্যাক হয়েছে কিনা তা বোঝার সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে ফেসবুকে আপনার বন্ধু তালিকায় অপরিচিতদের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি টের পাওয়া। হ্যাক হলে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে আপনার বন্ধুদের কাছে স্প্যাম ছড়ানোর পাশাপাশি ওই অ্যাকাউন্টে ভায়াগ্রা, অস্ত্র, মাদকসহ বিভিন্ন অবৈধ পণ্যের বিজ্ঞাপন দেখানো হয়। আপনি যখন আপনার দেওয়া পাসওয়ার্ড দিয়ে নিজের অ্যাকাউন্টে ঢুকতে পারবেন না তখনই বুঝবেন সর্বনাশ হয়ে গেছে। অনেক সময় ফেসবুক হ্যাক হয়ে গেলেও হ্যাকার চুপচাপ থাকে, নজরে পড়ার মতো কোনো কার্যক্রম দেখা যায় না। তখন ফেসবুক হ্যাক হয়েছে কিনা বোঝা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। এ ক্ষেত্রে হ্যাকার চুপচাপ অপেক্ষা করতে থাকে এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পোস্টের অপেক্ষায় থাকে। এক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর অজান্তেই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য চুরি হয়ে যায় এবং দুর্বৃত্তদের প্রতিরোধের ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয় না।

শুক্রবার, ২ মে, ২০১৪

ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত

ফ্রিল্যান্সিং করে অনেকেই স্বাবলম্বী হয়েছেন। অনেকেরই নতুন এই ক্ষেত্রটিতে আগ্রহ রয়েছে। অনেকেই জানতে চান বিষয়টি কী এবং কীভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা যায়। পাঠকদের কাছে ফ্রিল্যান্সিংকে সহজভাবে তুলে ধরতেই ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত। আজকে রইলো এর প্রতিবেদনটির প্রথম পর্ব।
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং শব্দ দুটি বাংলাদেশে অনেকের কাছেই পরিচিত। দেশের প্রচুর ওয়েবসাইট ডেভেলপার, গ্রাফিকস ডিজাইনার, রাইটার, মার্কেটার বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে সফলতার সাথে কাজ করছেন, আবার অনেকেই নতুন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে মার্কেটে প্রবেশ করার চেষ্টা করছেন। নতুনদের কাছে যে বিষয়টা প্রায়ই শোনা যায় তা হলো এই পেশায় সহজে সাফল্য পাওয়া যায় না। বিষয়টা কিছুটা হলেও সত্যি। যেকোনো একটি নির্দিষ্ট কাজের এবং ইংরেজি মাধ্যমে যোগাযোগের দক্ষতা না থাকলে আসলে এই পেশায় সাফল্য পাওয়া কঠিন। অবশ্য শুধু এই দুইটি যোগ্যতা থাকলেই যে সাফল্যের চূড়ায় যাওয়া যাবে, তাও ঠিক নয়। সাময়িক সাফল্য পাওয়া এবং নিজেকে একটি পেশায় প্রতিষ্ঠিত করা এক কথা নয়। যদি লম্বা ভবিষ্যত্ ঠিক করে এই পেশায় এগিয়ে যেতে চান তাহলে নিজেকে একটি সম্পূর্ণ প্যাকেজ হিসেবে তৈরি করতে হবে, যাতে শুধু কাজের দক্ষতা নয়, অন্যান্য সব দিক দিয়ে নিজেকে আন্তর্জাতিক মানের একজন পেশাজীবী হিসেবে তৈরি করা যায়।

শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০১৪

জেনে নিন বিপণিবিতান বন্ধের দিন

অঞ্চল-১ 
শুক্রবার পূর্ণ দিবস ও শনিবার বেলা ২টা পর্যন্ত বন্ধঃ 
বাংলাবাজার বইয়ের মার্কেট, ফরাশগঞ্জ কাঠের আড়ত, শ্যামবাজার কাঁচামালের পাইকারি বাজার, বুড়িগঙ্গা সেতু মার্কেট, আলম সুপার মার্কেটসামাদ সুপার মার্কেট, রহমানিয়া সুপার মার্কেট, ইদ্রিস সুপার মার্কেটদয়াগঞ্জ বাজার, ধূপখোলা মাঠ বাজার, দয়াগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন মার্কেটকাপ্তান বাজার, ঠাঁটারী বাজার, রাজধানী সুপার মার্কেট, চকবাজারমৌলভীবাজার, ইমামগঞ্জ মার্কেট, বাবুবাজার, নয়াবাজার, ইসলামপুরের কাপড়ের মার্কেট, পাটুয়াটুলী ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড অপটিক্যাল মার্কেট, নয়ামাটি একসেসরিজ মার্কেট, শরীফ ম্যানশন, ছোট কাটরা ও বড় কাটরা পাইকারি মার্কেট, বেগম বাজার পাইকারি মার্কেট, তাঁতিবাজার, নবাবপুর রোডের ইলেকট্রিক ও মেশিনারিজ মার্কেট, নর্থ সাউথ রোডের স্যানিটারি দোকান, আজিমপুর সুপার মার্কেট, ফুলবাড়িয়া মার্কেট, গুলিস্তান হকার্স মার্কেট (দক্ষিণ), সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেট।

বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

ক্ষুদ্র উদ্যোগ, বৃহৎ প্রয়াস এবং একটি স্বপ্নের শুরুঃ


প্রতিবারের মত এবারও আমরা দুস্থ শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছি। উজার করে দেয়ার চেষ্টা করেছি আমাদের সাধ্যের সর্বোচ্চটুকু। পারিপার্শ্বিক অবস্থা এবং সময়ের স্বল্পতার জন্য আমরা এই বার কাজ করতে পারিনি। এতে আমাদের নিজেদেরই খুব খারাপ লেগেছে। প্রতিবারের মত এবারও আমাদের ইচ্ছে ছিলও খুব ভালোভাবে দুস্থ শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো। কিন্তু সার্বিক পরিস্থিতি অনুকুলে না থাকায় আমরা তেমনটা করার সুযোগ পাইনি। তারপরেও আমরা থেমে থাকিনি। চেষ্টা করে গিয়েছি খুব ক্ষুদ্র করে হলেও কিছু করার। আমাদের ইচ্ছে ছিলও প্রবল। আল্লাহর অশেষ রহমতে শেষ পর্যন্ত আমরা সে কাজটা করতে পেরেছি। সেজন্য আমরা মহান আল্লাহর দরবারে শুক্রিয়া জ্ঞাপন করছি। যারা আমাদের এই চেষ্টাকে সফল করতে সহযোগিতা করেছেন, তাদের কাছে আমরা আমাদের অন্তরের অন্তস্থল থেকে কৃতজ্ঞতামেঘ না চাইতেই যেমন অনেক সময় বৃষ্টি হয়... ঠিক তেমনি সহযোগিতা চাওয়ার আগেই আমরা এই সহযোগিতাটা পেয়েছি। এই সহযোগিতা আমাদের কতটা আনন্দ দিয়েছে সেটা আমরা বলে বুঝাতে পারবো না। সবশেষে ধন্যবাদ সেই সব বন্ধুদের যারা আমাদের পাশে থেকে দুস্থ মানুষদের সহযোগিতা করেছেন।